পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরপরই মানের দিক দিয়ে বাংলাদেশে দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকাভুক্ত কলেজগুলি। যদিও মেধাবী শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুব কমই প্রভাব ফেলে। পাশাপাশি যেকোনো কলেজ থেকেই মানুষের মতো মানুষ হয়ে বেরিয়ে আসতে কেবলমাত্র ইচ্ছাশক্তি এবং শ্রমই যথেষ্ট!
তবে ভালো কিংবা মানসম্মত প্রতিষ্ঠান মানেই পড়ার মাঝে বাড়তি আনন্দ এবং বাড়তি আগ্রহ। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা একেবারে না বললেই নয়। চলুন তবে আজকের এই আর্টিকেলে জেনে নেওয়া যাক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত বিভিন্ন অজানা তথ্য।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় – National University Bangladesh
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পরিচিতি
শুরুতেই সংক্ষিপ্ত আকারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর পরিচিতি সম্পর্কে জেনে রাখা যাক। যাদের মনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বিভিন্ন সংশয় রয়েছে আশা করি আমাদের আর্টিকেলের আজকের এই পর্বে তাদের দোটানা কেটে উঠবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় মূলত বাংলাদেশে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি এফিলিয়েট বিশ্ববিদ্যালয়! মূল বিশ্ববিদ্যালয়টি গাজীপুর জেলার বোর্ড বাজারে অবস্থিত। তবে এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারে বর্তমানে অনেকগুলি কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।
সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হলো বাংলাদেশের এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মান এবং পরিমাণের দিক দিয়ে সারা বিশ্বের ৪র্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেয়েছে। বাংলাদেশের জন্য এই স্বীকৃতি যথেষ্ট গর্বের। যদিও এই স্বীকৃতি প্রাপ্তির সম্পূর্ণ যোগ্যতাই রয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের! প্রায় ২৮ লাখ শিক্ষার্থীদের সঠিক একাডেমিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার কাজ করে চলেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের এক একটি নীতিবাক্য থাকে। ঠিক সে লজিক অনুযায়ী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়েরও একটি নীতিবাক্য রয়েছে এবং সেটি হলো “সকল জ্ঞানীর উপরে আছেন এক মহাজ্ঞানী”। এক্ষেত্রে এই বাক্যটি যথেষ্ট গভীর কনসেপ্টের পরিচায়ক হিসেবে কাজ করে। এখানে যেমন সৃষ্টিকর্তাকে সম্মানিত করা হয়েছে! ঠিক তেমনই বাক্যটির মাধ্যমে শিক্ষকদের সম্মানের আসনে বসানো হয়েছে। সবমিলিয়ে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকের সংযোগস্থল হিসেবে কাজ করা এই বিশ্বিবদ্যালয়টির জন্য একটি পার্ফেক্ট নীতিবাক্য নির্ধারন করা হয়েছে। যা সম্মানজনক এবং একইসাথে বেশ অর্থবহ।
এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য্য হলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ এবং উপাচার্য হলেন ড. মোহাম্মদ মশিউর রহমান। ও হ্যাঁ! আরো একটি কথা! এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অধীভুক্ত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষাঙ্গন নিয়ে যদি বলি তবে বলবো, সারাদেশে অধিভুক্ত কলেজসমূহ নিয়েই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। তবে গাজীপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ হলো বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল অংশের অবস্থান।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর ইতিহাস
সবচেয়ে দুঃখের ব্যাপার হলো বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগই প্রতিষ্ঠানটির ইতিহাস সম্পর্কে জানে না। শেকড় সম্পর্কে না জানলে কখনোই এগিয়ে যাওয়া যায় না। সুতরাং চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর ইতিহাস সম্পর্কে।
১৯৯২ সালের ২১ শে অক্টোবর তারিখে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তার যাত্রা শুরু করে। মূলত এই প্রতিষ্ঠানটির প্রয়োজনীয়তার দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি ভুমিকা রেখেছিলো ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের বাড়তি চাপ। সব কলেজকে একসাথে তদারকি করতে গিয়ে কতৃপক্ষ যখন হিমশিম খাওয়া শুরু করে তখনই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরবর্তীতে প্ল্যান মোতাবেক প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম শুরু হলে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা এক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ লাভ করে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম
যারা ইতিমধ্যেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছেন তাদের জন্যে আর্টিকেলের এই অংশটি। এই পর্যায়ে আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে খুঁটিনাটি বিষয় জানার চেষ্টা করবো।
শুরুতেই বলে রাখি বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় যে সিলেবাসটি ফলো করে আসছে সেটি তৈরি করা হয়েছিলো সেই ২০১৩ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে৷ বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৪ বছর মেয়াদী স্নাতক বা সম্মান কোর্স এবং ১ বছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর কোর্স চালু রয়েছে৷ পাশাপাশি যেসব শিক্ষার্থী স্নাতক বা সম্মান প্রফেশনাল কোর্সটি করতে চাইবে তারাও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারে এ-সম্পর্কিত একটি ৪ বছরের কোর্স করার সুযোগ পাবে।
বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা – National University in Bangladesh
বাংলাদেশে বেশকিছু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। চলুন এ-সম্পর্কিত একটি তালিকায় চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক। তবে তার আগে বলে নিই সারা বাংলাদেশে কিন্তু এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শাখা রয়েছে এবং আর্টিকেলের এই অংশে আমরা সেই শাখাগুলি নিয়ে সাজানো একটি তালিকায় চোখ বুলাবো৷
- রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী
- সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজ, বরিশাল
- সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া
- সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা
- কারমাইকেল কলেজ, রংপুর
- লালমাটিয়া মহিলা কলেজ
- ঢাকা কমার্স কলেজ
- সরকারি সা’দত কলেজ, টাঙ্গাইল
- তেজগাঁও কলেজ
- সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রি কলেজ, ঢাকা
- লালমাটিয়া মহিলা কলেজ, ঢাকা
- সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ ঢাকা
- সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর
- সরকারি গুরুদয়াল কলেজ,
- হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ, ঢাকা
- আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা
- সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজ,
- ফেনী সরকারি কলেজ, ফেনী
- চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ, চট্টগ্রাম
- সরকারি সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ
- নোয়াখালী সরকারি কলেজ
- হাটহাজারী কলেজ, চট্টগ্রাম
- সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসীন কলেজ, চট্টগ্রাম
- চট্টগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ
- চাঁদপুর সরকারি কলেজ
- সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া
- সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা
- ভবানীগঞ্জ কলেজ, রাজশাহী
- সৈয়দ আহমদ কলেজ, বগুড়া
- হাজী ওয়াহেদ মরিয়ম কলেজ, সিরাজগঞ্জ
- সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ
- দাওকান্দি কলেজ, রাজশাহী
- রাজশাহী কোর্ট কলেজ
- এন.এস. সরকারি কলেজ, নাটোর
- সরকারি ব্রজলাল (বিএল) কলেজ, খুলনা
- সরকারি এম.এম কলেজ, যশোর
- কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজ
- সীমান্ত আদর্শ কলেজ, সাতক্ষীরা
- যশোর ক্যান্টমেন্ট কলেজ
- ঝিকলগাছা মহিলা কলেজ, যশোর
- এমএসজোহা ডিগ্রি কলেজ, আলমডাঙ্গা
- কুমিরা মহিলা ডিগ্রি কলেজ, সাতক্ষীরা
- খানজাহান আলী আদর্শ কলেজ, খুলনা
- যশোর সরকারি মহিলা কলেজ ও অন্যান্য
বলে রাখা ভালো, বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি কলেজের সংখ্যা ২ হাজার ২৫০টি এবং এসব কলেজের প্রতিটি কলেজই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভুক্ত কলেজ। এসব কলেজের মাঝে সর্বমোট ৮৫৭ টি কলেজে কেবল স্নাতক নিয়ে পড়ানো হয়। এসব কলেজে বর্তমানে ৪ লক্ষ ২০ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী স্নাতক নিয়ে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে। এছাড়াও ১৪৫ টি কলেজে কেবল স্নাতকোত্তর নিয়েই পড়ানো হয়!
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির নতুন নিয়ম – National University Admission
এবার চলুন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির নতুন নিয়ম সম্পর্কে বলা যাক। আসলে নতুন নিয়ম বলার কারণ হলো বিভিন্ন সময়ে এই নিয়ম পরিবর্তিত করা হয়। তবে আজ আমরা শেয়ার করবো রিসেন্টলি তৈরি করা এবং ব্যবহার করা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির নতুন নিয়ম সম্পর্কে।
বর্তমানে প্রতিবছরই এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদন করতে হয় অনলাইনে। উল্লেখ্য প্রাথমিক আবেদন করার পর প্রয়োজনীয় ফি কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত মােবাইল ব্যাকিং এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অবশ্যই জমা দিতে হবে। এই প্রাথমিক আবেদনের রেজাল্ট সরাসরি মোবাইল ম্যাসেজ কিংবা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাওয় যাবে।
মানবিক, বিজ্ঞান এবং ব্যবসা শাখার ক্ষেত্রে রয়েছে আলাদা আলাদা নিয়ম। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ফোকাস করা হয় প্রতিটা গ্রুপ থেকে পাওয়া পয়েন্টকে। একটি নির্দিষ্ট পয়েন্ট সিলেক্ট করে দেওয়া হয়। সিলেক্ট করা সেই পয়েন্ট থেকে কারো যদি কম কোনো পয়েন্ট এসে থাকে তবে সে কোনোভাবেই প্রাথমিক আবেদন করার সুযোগ পায় না।
পাশাপাশি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রাথমিক আবেদন করাকালীন সময়ে আবেদনকারীর বয়সের দিকটাও বিবেচনা করা হয়। যা শিক্ষাবর্ষের উপর ভিত্তি করে আমলে নেওয়া হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেতে হলে যা যা করতে হবে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেতে হলে সবচেয়ে বেশি ফোকাস করতে হবে এইচএসসি এবং এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে। অর্থ্যাৎ যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখেন তারা এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি থেকেই তাদের যাত্রা শুরু করবেন!
একাডেমিক রেজাল্ট এবং বয়সসহ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার অন্যান্য শর্তগুলি যদি কেউ পূরণ করতে পারে তবে সে অবশ্যই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত যেকোনো কলেজের শিক্ষার্থী হিসেবে নিজের শিক্ষাজীবন শুরু করার সুযোগ পাবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ
আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ সম্পর্কিত ব্যাপারটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এ-নিয়ে সংশয় থেকে যাওয়ার কারণে অনেকেই শুরুতে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগে থাকে। তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিসহ আনুষঙ্গিক খরচ বাবদ ১০,০০০/- থেকে শুরু করে ১৬,০০০/- পর্যন্ত লাগতে পারে। আর সম্পূর্ণ কোর্সে অর্থ্যাৎ ৪ বছরে খরচ হবে প্রায় ৬০,০০০ টাকার মতো।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুবিধা
যারা মনে করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়লে কোনো লাভ হবে না তারা আসলে ভুল কনসেপ্ট নিয়ে পড়ে আছেন। ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে কেউ যদি চাকুরি জীবনের শুরুটা ভালোভাবে কাটাতে চান তবে বলবো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার মতো বেস্ট পয়েন্টটিকে নিজের মাঝে রাখুন। কেননা সিলেকশনের ক্ষেত্রে দক্ষতা, পড়াশোনা এবং ইনস্টিটিউটকে আজকাল বেশ গুরুত্বের সাথেই নেওয়া হয়ে থাকে। যার ফলে ভালো কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত এই আপনি অন্য কোনো সাধারণ কলেজ থেকে পাশ করা ক্যান্ডিডেটের চাইতে যথেষ্ট যোগ্যতার পরিচয় দিতে পারবেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট লিংক
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর ওয়েবসাইট লিংক হলো www.nu.ac.bd
ইতি কথা
আশা করি শুরুতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে সেরা বলার কারণ সম্পর্কে ইতিমধ্যেই জেনে গেছেন। যদিও কতৃপক্ষের কিছু কিছু দূর্বলতা রয়েছে। তবে সব দূর্বলতা ছাপিয়ে কাজ করতে পারলে একদিন এসব জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া জিনিয়াসরাই হয়ে উঠবে দেশের এক একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে।
Thanks for your blog, nice to read. Do not stop.