জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত বিস্তারিত সকল গাইডলাইন জানুন!
" " "
"
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত বিস্তারিত সকল গাইডলাইন জানুন!

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করার ইচ্ছা প্রায় সকলেরই থাকে। অনেকের কাছে এসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যেনো স্বপ্নের মতো। স্কুল জীবন কিংবা কারো কারো ক্ষেত্রে সেই কলেজ জীবন থেকেই শুরু হয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার আগাম প্রস্তুতি। সারা বাংলাদেশে বেশকিছু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। যেখানে চান্স পাওয়ার উদ্দেশ্যে প্রতি বছর লাখ লাখ শিক্ষার্থী ভর্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে থাকে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। চলুন আজ এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জেনে নেওয়া যাক। 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর পরিচিতি 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক তথ্য এবং পরিচিতি নিয়ে এবারে আলোচনা করা যাক। একটি বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। যেখানে সম্পূর্ণভাবে আবাসিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির আরো একটি গর্ব করার মতো পরিচয় রয়েছে। এটি হলো এই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে প্রথম নারী উপাচার্য হিসেবে কোনো নারীর পথচলা শুরু হয়। 

" " "
"

বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ মূলত কলা ও মানবিক, গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক, সমাজ বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও আইন অনুষদ এবং ০৪ টি ইনস্টিটিউট নিয়ে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা করার সুযোগ করে দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অধিভুক্ত এই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য হলেন নুরুল আলম এবং আচার্য হলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ।

২০১৪ সালের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বমোট ১৬,৭৮১ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করার সুযোগ পাচ্ছে। এসব শিক্ষার্থীদের মাঝে ১০,৯৮৩ জন শিক্ষার্থী পড়ছেন স্নাতক নিয়ে, ৩,৫০১ জন শিক্ষার্থী স্নাতকোত্তরের এবং বাকি 

" " "
"

২,২৭৪ জন শিক্ষার্থী বর্তমানে ডক্টরেক্ট ডিগ্রীতে আছেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়টিকে শিক্ষার্থীদের পরিমাণের দিক দিয়ে তুলনামূলকভাবে ছোট মনে হলেও বাংলার বিভিন্ন রাজনৈতিক ইতিহাসে প্রতিষ্ঠানটির অবদান অগ্রাহ্য করার মতো নয়। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধসহ অন্যান্য ঘটনাগুলিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীদের অবদান ছিলো চোখে পড়বার মতো।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেমন একদিকে এরশাদ সরকারের আমলে শিক্ষা আন্দোলনে অবদান রেখেছে, ঠিক তেমনি অন্যদিকে তারা স্বৈরাচার বিরোধী গণআন্দোলনের দিকটাতেও সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছে। সেই সাথে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা মানিকের সাথে তার সঙ্গীদের তাড়ানোর মতো সাহসী পদক্ষেপও নেই বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা৷ ১৯৮৮ সালের দিকে সারাদেশে এই মানিকে কুকর্মগুলি সম্পর্কে হয়তো কারোরই অজানা নয়! 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর অবস্থান

যারা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘুরতে কিংবা পড়তে যেতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে এর অবস্থান সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের আর্টিকেলের ঠিক এই অংশটিতে চোখ রাখুন। 

মূলত এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়। পুরো ঠিকানাটি যদি বলতে হয়, তবে বলবো রাজধানী থেকে ৩২ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পশ্চিমে গেলেই দেখা মিলবে এই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়টির। 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ইতিহাস

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস সম্পর্কে এবারে একটু ঘাটাঘাটি করে নেওয়া যাক। এতে করে এর পেছনকার গল্প সম্পর্কে জানতে যথেষ্ট সুবিধা হবে। 

শুরুতেই বলে রাখি, বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম কিন্তু পূর্বে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছিলো না। বিশ্ববিদ্যালয়টির শুরুর দিককার নাম ছিলো জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়। মূলত এই নামে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় সেই স্বাধীনতার পূর্বে অর্থ্যাৎ ১৯৭০ সালে। পরবর্তীতে মুসলিম” শব্দটিকে কেটে ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নামে। 

ইতিহাসের পাতা ঘেটে জানা যায় সে-সময় মুক্তিযুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। সেদিক দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির কতৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টজনেরা আজ বেশ গর্বিত। 

শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ১৫০ জন ছাত্র নিয়ে ৪ টি বিভাগ চালু হলেও সমস্যা বাঁধে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের প্রতিকূল পরিস্থিতি। তবে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে মাত্র ৪ টি বিষয় অর্থ্যাৎ অর্থনীতি, ভূগোল, গণিত এবং পরিসংখ্যান নিয়ে যাত্রা শুরু করা বিশ্ববিদ্যালয়টি নিজেদের আবারো সক্রিয় করে তুলে। 

সে যাইহোক! ১৯৭০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭১ সালের ১২ জানুয়ারি তারিখে প্রতিষ্ঠানটিকে উদ্ভোদন করা হয়। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় উদ্বোধন করেন।

অধ্যাপক মফিজ উদ্দিন ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। যাকে নিয়োগ করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়টির উদ্ভোদন প্রোগ্রামের আগে, ১৯৭০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর তারিখে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির সেই শুরুর দিককার সময়ে উপাচার্য হিসেবে ধারাবাহিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন প্রখ্যাত কবি সৈয়দ আলী আহসান, লোকসাহিত্যবিদ মজহারুল ইসলাম, লেখক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, আ ফ ম কামালউদ্দিন, আমিরুল ইসলাম চৌধুরীসহ অনেকেই। 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম ১৯৭১ সালের দেশ স্বাধীন হওয়ার ঘটনার আগ-পর্যন্ত কিছুটা ধীরগতিতে আগাচ্ছিলো। তবে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে পুরোদমে নিজেকে গুছানোর মিশনে নামে প্রতিষ্ঠানটি। সে-সময় বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নৃবিজ্ঞান ও ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ চালু করা হয়। যা সারাদেশের অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে চালু ছিলো না। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এ-দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের সূচনা হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের হাত ধরেই। 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্যাম্পাস

মূলত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য দেখার মতো। মোটকথা শিক্ষার্থীরা যেনো একটি মনোমুগ্ধকর পরিবেশে থেকে পড়াশোনা করতে পারে সেই ব্যবস্থাই করেছে প্রতিষ্ঠানটি। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসটি ৬৯৭.৫৬ একর বা ২.৮ বর্গকিলোমিটার স্থানজুড়ে রয়েছে! 

ক্যাম্পাসটিতে বিভিন্ন ক্লাসরুম ছাড়াও গবেষণাকেন্দ্র, শহীদ মিনার এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাও রয়েছে। এছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে পাখি পর্যবেক্ষকদের এক পছন্দের জায়গা হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। অসংখ্য পাখির অভয়ারণ্য হিসেবে এই স্থানটি যথেষ্ট উপভোগ্য মনে হবে। 

মোটামুটি সবদিক দিয়ে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ছোটখাটো একটি পর্যটন স্পটও বলা যায়। যেখানে গেলে ছোট-বড় সকলেরই মন ভালো হয়ে যাবে। 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ভাস্কর্য

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিপূর্ণ ভাস্কর্যটি বাংলার ইতিহাস বর্তমানের কাছে তুলে ধরার ক্ষেত্রে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে আসছে৷ স্থপতি শিল্পী জাহানারা পারভীনের হাত ধরেই গড়ে উঠে “অমর একুশ” নামের ভাস্কর্যটি। 

বলে রাখা ভালো এই ভাস্কর্যটির স্তম্ভসহ ফিগারের মোট উচ্চতা ৩৪ ফুটের মতো। যা তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে চুনাপাথর, সিমেন্ট, ব্ল্যাক আইড, বালি, মডেলিং ক্লে এর মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান! 

যারা এই ভাস্কর্যটি সরাসরি উপভোগ করতে চান তারা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ২ নং গেইট এর সামনে গেলেই স্থাপনাটির দেখা পেয়ে যাবেন৷ মূলত ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দের ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখে ভাস্কর্যটির উদ্ভোদন করা হয়। উদ্ভোদনের সেই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির মর্যাদা পান কাজী সালেহ আহমেদ। 

বায়ান্নের সেই উত্তাল সময়কে সঠিকভাবে আগামী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পারার কারণে ভাস্কর্যটি বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়। যা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে করে তুলেছে আরো অর্থবহ! 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর শহীদ মিনার

আপনি কি জানতেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শহীদ মিনারটি স্থাপিত হয়েছে এই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে? যা আজো বাঙালির কাছে অন্তহীন প্রেরণার উৎস ও সূতিকাগার হিসেবে সম্মানিত হয়ে আসছে। 

সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হলো শহীদ মিনারটির স্থাপনাশৈলীতে রয়েছে টুইস্ট। একটু লক্ষ্য করলেই দেখবেন শহীদ মিনারটির ভিত্তিমঞ্চের ব্যাস রাখা হয়েছে ৫২ ফুট। যা ১৯৫২ সালকে ফোকাস করা রাখা হয়েছে। আবার আকাশগামী স্তম্ভত্রয়ের উচ্চতা রাখা হয়েছে ৭১ ফুট এবং এটি ১৯৭১ সালকে প্রতিনিধিত্ব করছে। সবশেষে বাঙালির গুরুত্বপূর্ণ ৮ টি বছরকে মাথায় রেখে ভিত্তিমঞ্চে ব্যবহার করা হয়েছে ৮টি সিঁড়ি। সবমিলিয়ে এই শহীদ মিনারে মিশে আছে অজস্র প্রতীকী ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা! 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এর সকল তথ্য জানুন!

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর সংগঠন

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরির সংগঠন রয়েছে। রজনৈতিক, সাংস্কৃতিকসহ প্রতিটি ক্যাটাগরির সংগঠন সক্রিয় থাকায় প্রতিষ্ঠানটি বেশ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। রাজনৈতিক ক্যাটাগরির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন এবং বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদসহ অন্যান সংগঠন। 

এছাড়াও সাংস্কৃতিক ক্যাটাগরির মধ্যে রয়েছে থিয়েটার, ধ্বনি, চলচ্চিত্র আন্দোলন, জলসিঁড়িসহ বিভিন্ন সক্রিয় সংগঠন। যা প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিকভাবে ম্যাচিউর করতে সাহায্য করে আসছে। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে সাংস্কৃতিক জোট। যা সেই ১৯৯৮ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে। 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেতে হলে যা যা করতে হবে

মনে রাখবেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। যেখানে পড়ার উদ্দেশ্যে লাখ লাখ শিক্ষার্থীদের নিজেকে প্রমাণ করার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হয়। এখানে যেহেতু কম্পিটিশন বেশি সেহেতু পরিশ্রম করতে না পারা শিক্ষার্থীদের চান্স পাওয়াটা কিছুটা কঠিন মনে হতে পারে। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার উপায় সম্পর্কে। 

শুরুতে বিগত বছরে যে পরীক্ষাগুলি হয়ে সে পরীক্ষার প্রশ্ন যোগাড় করুন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন টেস্ট পেপার কালেক্ট করে নিতে পারেন। এসব প্রশ্নে নিয়মিতভাবে সলভ করার চেষ্টা করুন। 

বেসিক নলেজকে ডেভেলপ করুন। দিনের প্রতিটি অংশে যে কাজই করুন না কেনো, চেষ্টা করুন বেসিক নলেজ ডেভেলপ করার। অনলাইন থেকে শিখুন! অফলাইন থেকে শিখুন। জীবনের যেকোনো পরিস্থিতি থেকে শিখুন। 

ইতি কথা

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গল্পটি আপনার কেমন লাগলো? জানাতে ভুলবেন না কিন্তু! আশা করি এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন প্রতিটি ভর্তিযোদ্ধাই পূরণ করতে সক্ষম হবে। অন্ততপক্ষে কঠোর পরিশ্রম করা প্রতিটি শিক্ষার্থী তার প্রাপ্য পেয়ে যাবে। 

আপনার নামের অর্থ জানতে ভিজিট করুন-

" " "
"

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top